স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, লাইভ নারায়ণগঞ্জ: নারকেল পুলি, সুন্দরী ইলিশ, ছাচের ফুল, লবঙ্গদানা, দুধ চিতই; এমনই নানা রকমারি নামের পিঠা থরে থরে সাজানো স্টলগুলোতে। ঘুরে ঘুরে সেই পিঠাই দেখছে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা। কেউ আবার নিচ্ছেন পছন্দের পিঠার স্বাদও।
বৃহস্পতিবার (৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে নগরীর ফিলোসোফিয়া ইংলিশ মিডিয়াম এন্ড ইংলিশ ভার্সন স্কুল প্রঙ্গণে ‘পিঠা উৎসব ১৪২৫’ এচিত্র দেখা যায়। পিঠা উৎসবটি মূলত অভিবাবকদের জন্য স্কুল কর্তৃপক্ষ আয়োজন করেন। যেখানে অভিভাবকদের পিঠার স্টল ছিলো। শিক্ষকদের জন্যও ছিলো কয়েকটি স্টল।
এর আগে ১০টায় স্কুলের চেয়ারম্যান ও বিকেএমই’র সাবেক সহ-সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম ‘পিঠা উৎসব ১৪২৫’র আনুষ্ঠিক উদ্বোধন ঘোষণা করেন। এসময় তার সাথে উপস্থিত ছিলেন স্কুলের কো-ওরডিনেটর আমিনা বেগম। পরে অভিভাবক, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের নিয়ে স্টলগুলো ঘুরে দেখেন। স্কুলের সকল শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কিছুটা সময় কাটান তিনি। তারপর সকলের সাথে পিঠা খাওয়ার উৎসবে অংশ নেয়। এসময় আনন্দ-উৎসবে মূখরিত ছিলো পুরো স্কুল প্রাঙ্গন।
স্টলগুলোতে দেশীও ৫০টির বেশি রকমের পিঠা সাজানো ছিলো। মূলত শীতের সময়ে বাংলার ঐতিহ্য জানান দেওয়ার জন্য উৎসবটির আয়োজন করা হয়। নানা রঙ্গের বাহারি স্বাদের পিঠা দেখা গিয়েছিল স্টলগুলোতে।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন সহকারী শিক্ষিক রহিমা আহম্মেদ তিন্না, সহকারী শিক্ষিকা নওরিন সুলতানা, সহকারী শিক্ষিকা সম্পা রহমান, সহকারী শিক্ষিকা নাফিসা পারভিন, সহকারী শিক্ষকা মো. কামরুল হাসান, সহকারী শিক্ষকা মো. সফিকুল ইসলাম, সহকারী শিক্ষকা পাইলট কুমার দাস, সহকারী শিক্ষিকা আসামা খান রুমা,
সহকারী শিক্ষিকা শতরুপা রায়, সহকারী শিক্ষক মো. গোলাম সরোয়ার, সহকারী শিক্ষিকা নাজমুন হক, সহকারী শিক্ষিকা ফারজানা ইয়াসমিন, কো-ওরডিনেটর সাইলা আক্তার, সহকারী শিক্ষিকা সাবেহা আহম্মেদ মুনিরা, সহকারী শিক্ষিকা সুব্রা ঘোষ, সহকারী শিক্ষিকা মেহজাবিন রহমান, সহকারী শিক্ষক মো. রাসেল রুপুক, সহকারী শিক্ষিকা তাহমিনা সুলতানা, সহকারী শিক্ষিকা মিলা সাহা, সহকারী শিক্ষিকা ফাহমিদা আক্তার, সহকারী শিক্ষক মোহাম্মদ আলি আজগর, সহকারী শিক্ষিকা সালমা আক্তার সিমি, সহকারী শিক্ষক সিদ্দিকুর রহমান, কো-ওরডিনেটর নুসরাত জাহান, সহকারী শিক্ষিকা খালেদা রহমান ডালিয়া, সহকারী শিক্ষক আমির হোসেন, সহকারী শিক্ষিকা নাহিদা সুলতানাসহ আরও অনেক শিক্ষক-অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা এবং প্রমূখ ব্যাক্তিবর্গ।