তিনি বলেন, ‘বিএনপি সমর্থিত সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী একটু ডিস্টার্ব করছিল পিপি সাহেবকে। এতে পিপি ওয়াজেদ আলী খোকন রাগ করে তাকে গালমন্দ করেছিল। ওই সময় আমি বারের সাধারণ সম্পাদক ছিলাম। এই সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী জন্য, তার সাথে অশালীন আচরল করায়, তাকে সম্ভুষ্ট করতে আমার বন্ধু ওয়াজেদ আলী খোকনকে এক মাসের জন্য বহিষ্কার করেছিলাম। কারণ একজন আইনজীবী ওয়াজেদ আলী খোকনের আচরণে ক্ষুব্দ হয়েছিল। কিন্তু তারা আইনজীবীর চেয়ারের উপর জুতা পায়ে দাড়িয়ে বক্তব্য দেয়। আমাদের মোহসীন সাহেব তা মুছে দিয়েছে।
খোকস সাহা বলেন, ভোট কাকে দিবেন আপনাদের ইচ্ছা, উন্নয়নের ধারা যদি অব্যহত রাখতে চান অবশ্যই আমাদের ভোট দিবেন, অতিতে যারা বার লুটপাট করেছে তাদের দেখে, যারা অপকর্ম করেছে তাদের আপনারা ভোট দিবেন না। উন্নয়ণের ধারা অব্যহত রাখতে মোহসীন-মাহবুবুর প্যানেলকে ভোট দিবেন। তারা ভোটে পাশ করলে বার জামাত শিবিরের আওতায় চলে যাবে।