বন্দর করেসপন্ডেন্ট, লাইভ নারায়ণগঞ্জ: সরকারি নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্বেও ফসলী কেটে তৈরী হচ্ছে ইট,আর এই মাটি কাটায় ব্যবহার করা হচ্ছে বেকু যা সরকারের ইতিপূর্বেই নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।
নারায়ণগঞ্জের বন্দরে ধামগড় ইউনিয়নের হালুয়াপাড়া এলাকায় বুধবার সকালে সরেজমিনে গেলে কৃষিযোগ্য জমি থেকে ২৫ থেকে ৪০ফুট গভীর করে মাটি কাটার এমনই চিত্র পরিলক্ষিত হয়। অথচ সরকার নিষেধ থাকা সত্বেও বেকু দিয়ে কৃষিযোগ্য জমির কর্তন করছে ওই এলাকার প্রভাবশালী ইটভাটা মালিক। আর এত গভীর করে মাটি কাটায় পাশের জমি ভেঙ্গে এই গভীর খননকৃত জমিতে পড়তেছে।
এ বিষয়ে বন্দর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পিন্টু বেপারীর সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন,এই বিষটি আমার দেখার বিষয় না এই বিষয়টি পরিবেশ অদিদপ্তরের আওতাধীন, আমার কাছে জমির মালিকরা অভিযোগ দিলে আমি ব্যবস্থা নিব।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়,একজন ভোক্তভোগী বৃদ্ধা সারাদিন না খেয়ে তার জমির পাশে এসে বসে আছে যাতে জোর করে তার জমি না কাটা হয়। প্রভাবশালী ইটভাটার মালিকরা জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনকে ম্যানেজ করে এসব করছে বলে অভিযোগ নিরিহ জমির মালিকদের। তারা অনতিবিলম্বে প্রভাবশালী মাটিখেকু ইটভাটা মালিকদের হাত থেকে রেহাই পেতে সাংসদ সেলিম ওসমানের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন কৃষকরা।